২০১৩সালের মামলা সমূহ :
মামলা নং- DDM-0034
বরাবর
চেয়ারম্যান,
৮নং দত্তপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ,
সদর, লক্ষ্মীপুর ।
বিষয়ঃ সুবিচার প্রসঙ্গেঁ ।
|
|
||||
জনাব,
যথাযথ সম্মান প্রদর্শন পূর্বক নিবেদন এই যে, আমি আপনার পার্শ্ববর্তী ৬নং বাঙ্গাঁখা ইউনিয়নের একজন স্থায়ী বাসিন্ধা। আপনার ইউনিনের ০৭নং ওয়ার্ডের বটতলী সামত্মার বাড়ীর মোঃ সিরাজ মিয়ার পুত্র-এর সহিত ৬নং বাঙ্গাঁখা ইউনিয়েন রাজিবপুর বাসী মৃত বদিউজ্জামানের সহিত বিগত ০৭ (সাত) বৎসর পূর্বে আনুষ্ঠানিক ভাবে বিবাহ বন্ধেনে আবদ্ধ হয় । বর্তমানে আমাদের ৬ বৎসরের একটি কন্যা সমত্মান আছে ও গত ২৮-০৮-২০১৩ইং তারিখে আরেকটি ছেলে সমত্মান জন্ম গ্রহন করে।
আমাদের বিয়ের প্রথম দিকে আমার স্বামী সংসারের প্রতি তাঁর যথেষ্ট নজর ছিল। কিন্তু ইদানিং কালে বিবাদী আমার সংসার ও আমার সমত্মাদের প্রতি তাঁর কোন রকমের চিমত্মা বা মাথা ব্যাথা করে না। আমি বলার পরও সে কর্নপাত করে না। এত করে আমি আমার সংসার নিয়ে বিষম চিমত্মায় পড়ে যাই । আমি লয করি যে, বিবাদী অনেক রাতের নেশা করে ঘরে ফেরে । আমি সংসারের কথা বললে সে আমার বাবার বাড়ী থেকে টাকা আনতে বলে । তাই আমি আমাদের সংসারের কথা চিমত্মা করে বিবাদীকে কয়েক বার টাকা এনে দেই । এত বিবাদী কিছুদিন ভাল থাকে , আবার অশামিত্মর সৃষ্টি করে । কিন্তু আমি আমার সংসারের কথা চিমত্মা করে বিবাদীর এই সব অত্যচার সহ্যকরে ও আমি বিবাদীর বাড়ীতে অবস্থান করি । বিবাদীকে সংসারের এই সব কথা বললে আমাকে রাতের বেলায় নেশা গ্রস্থ অবস্থায় এসে আমাকে বেদম মারধার ও সীমাহীন অত্যাচার করে । তাই আমি আমার প্রাণ বাঁচানো জন্য আমার বাবার বাড়ীতেবচলেবআসি।
অতএব, আপনার কাছে বিনীত প্রার্থনা এই যে, একটি সংসারের ভাঙ্গাঁর হাত থেকে কিভাবে ফিরে আনা যায় তার জন্য আপনার একামত্ম সুবিচার ও হসত্মপ কামনা করি ।
নিবেদক
তারিখঃ
জোসনা বেগম
পিতা-মৃত বদিউজ্জামান
গ্রামঃ রাজিবপুর, ৬নং বাঁঙ্গাখা ইউনিয়ন সদর, লক্ষ্মীপুর ।
মামলা নং-DDM-0035
বরাবর
চেয়ারম্যান,
৮নং দত্তপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ,
সদর, লক্ষ্মীপুর ।
বিষয়ঃ সুবিচার পাওয়ার জন্য আবেদন ।
বাদী
১। আব্দুলস্ন্যা মিয়া
পিতা- আব্দুল মান্নান
সাং-ঃ রাধাপুর, জমাদার বাড়ী ৬নং বাঙ্গাখাঁ ইউনিয়ন, সদর, লক্ষ্মীপুর ।
বিবাদী
১। মোসাঃ মুক্তা বেগম ওরফে শারমিন
পিতা- শাহজালাল
২। ফাহিমা বেগম
স্বামীঃ শাহজালাল
৩। রাজু, পিতা- ঐ, সর্ব সাং-ঃ বড়ালিয়া ওয়ার্ড নং-০১, বক্সী বাড়ী (জুগী বাড়ী) ৮নং দত্তপাড়া ইউনিয়ন, সদর, লক্ষ্মীপুর ।
জনাব,
বিনীত নিবেদন এই যে, আমি আপনার পার্শ্ববর্তী ৬নং বাঙ্গাঁখা ইউনিয়নের একজন স্থায়ী বাসিন্ধা। আপনার ইউনিনের ০১নং বড়ালিয়া বক্সী বাড়ী (জুগী বাড়ী)-র মোঃ শাহজালাল-এর কন্য মুক্তা বেগম ওরফে শারমিন এর সহিত ৬নং বাঙ্গাঁখা ইউনিয়েন বাসী রাধাপুর গ্রামের জমাদার বাড়ীর পুত্র দেলোয়ার হোসেনের সহিত বিগত ০৭ (সাত) মাস পূর্বে আনুষ্ঠানিক ভাবে বিবাহ বন্ধেনে আবদ্ধ হয় । কিন্তু বিবাদীগন আমাদের প্রতারণা পূর্বক ১নং বিবাদীর সঙ্গে পরপুরম্নষের পূর্বের গোপন সম্পর্ক্য ছিল যা আমাদের নিকট গোপন রাখে । বিয়ের পরবর্তীতে আমার ছেলে বিদেশে চলে যায়। আমার ছেলে দেলোয়ার হোসেন চলে যাওয়ার কিছু দিন পর ১নং বিবাদী মুক্তা বেগম ওরফে শারমিন তাঁর বাবার বাড়ীতে বেড়াতে যায় । এবং যাওয়ার সময় আমার ছেলে দেওয়া টাকা ও স্বর্ণালংকার নিয়ে যায় । ১নং বিবাদী মুক্তা বেগম ওরফে শারমিন কিছুদিন তাঁর বাবার বাড়ীতে অবস্থান করে। ১নং বিবাদী মুক্তা বেগম ওরফে শারমিন যাওয়ার পর আমি ও আমার স্ত্রী তাঁকে ফিরে তাঁকে ফিরে আসার জন্য ১নং, ২নং ও ৩নং বিবাদকে বার বার বলি। এর ফলে ১নং বিবাদী মুক্তা বেগম ওরফে শারমিন আমাদের বাড়ীতে আর আসবে না বলে সাফ জানিয়ে দেন । তাই আমি তাঁহাদের উক্ত বিষয়টি স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তি ও বড়ালিয়া ১নং ওয়ার্ডের মেম্বার আলমগীর হোসেন, বিয়ের গটক সহ অনেকেই জানাই । জানানোর একপর্যায়ে ২নং ও ৩নং বিবাদী পারিবারিক মাধ্যমে আমাদের জানান যে, ১নং বিবাদী মুক্তা বেগম ওরফে শারমিন আমাদের বাড়ীতে আর আসবে না, এবং তাঁকে আমাদরে বাড়ীতে পাঠালে সে আত্মহত্যা কবরে ।
এমতাবস্থায় ২নং ও ৩নং বিবাদী আমাদের নিকট ৩ (তিন) দিনের মধ্যে বিষয়টি সিদ্ধামত্ম জানাবে বলে আশা প্রদান করেণ । কিন্তু বিষয়টি ৩ (তিন) দিন আতিবাহিত হওয়া পূর্বেই গত ০৬/০৯/২০১৩ই তারিখে ১নং বিবাদী মুক্তা বেগমওরফে শারমিন তাঁর পূর্বে সম্পর্ক্যের পরপুরম্নষের সহিত গোপনে পালিয়ে যায়, পালিয়ে যাওয়ার সময় মান্দারী বাজার এ ১নং বিবাদী মুক্তা বেগমওরফে শারমিন সহ তাঁর গোপন পরপুরম্নষ ধরা পরে । পরÿনে ২নং ৩নং বিবাদী বিপুল পরিমান টাকা দিয়ে ১নং বিবাদী মুক্তা বেগমওরফে শারমিন উদ্ধার করে নিয়ে আসে । যা আমরা গোপনে জানতে পারি ।
অতএব, আপনার কাছে বিনীত প্রার্থনা এই যে, ১নং বিবাদী মুক্তা বেগম ওরফে শারমিনের কাছে আমাদের বিয়ের স্বর্নালকার সহ আমার ছেলে থাকা টাকা আমাদের ফেরৎ দেওয়ার জন্য এবং আমাদের সাথে কেন এই প্রতারণা করেণ তার জন্য আপনার একামত্ম সুবিচার ও হসত্মÿÿপ কামনা করি ।
নিবেদক
তারিখঃ
আব্দুলস্ন্যা মিয়া
পিতা-আব্দুল মান্নান
গ্রামঃ রাধাপুর, জমাদার বাড়ী, ৬নং বাঁঙ্গাখা ইউনিয়ন সদর, লক্ষ্মীপুর ।
মামলা নং- DDM-0037
বরাবর
চেয়ারম্যান,
৮নং দত্তপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ,
সদর, লক্ষ্মীপুর ।
বিষয়ঃ সুবিচার পাওয়ার জন্য আবেদন ।
|
||||
|
||||
জনাব,
বিনীত নিবেদন এই যে, আমি আপনার পার্শ্ববর্তী ৯নং খিলপাড়া ইউনিয়নের ছোটজীব নগর গ্রামের একজন স্থায়ী বাসিন্ধা। আমি একটি অতি সাধারণ ও গরিব ঘরের মেয়ে। আমার পিতা আনেক কষ্ট করে বিগত ২১-০৯-১৯৯৭ইং তারিখে আমার বিয়ে দেয় । আমার বিয়ের পর থেকেই আমার স্বামী আমার সাথে অকথ্য ভাষায় গালমন্দ করে ও মারধর করে। এভাবে আমাকে শারীরক ও মানসিক ভাবে দিন দিন তাঁর অত্যচার করতে শুরম্ন করে । তাই এই নিয়ে কয়েক বার গ্রাম্য শালিশ করা হয়। কিন্তু তার কোন রকমের পরিবর্তনে আসে নাই ।
আমার বিয়ের পর থেকে আমাদের সংসারে সুখের কথা চিমত্মা করে এক দাগে ৫০,০০০/- (পঞ্চাশ হাজার টাকা), বিয়ের অনুষ্ঠানের পেছনে আমার গরিব বাবা ৫০,০০০/- থেকে ৬০,০০০/- টাকা খরচ করেণ । এছাড়াও বিবাদী বিভিন্ন তালবাহানা করে আরো ১৫,০০০/-থেকে ২০,০০০/- টাকার জিনিস পত্র কিনবে বরে নিয়ে যায়। এতে করেও তার কোন পরিবর্তন হয় নাই । পরবর্তীতে আবার বিবাদী দোকান দিবে বলে আমার বাবার বাড়ী থেকে টাকা আনার জন্য আমাকে মারধর ও অত্যচার করে জোর পূর্বক ১৫,০০০/- টাকা এনে দিতে বাধ্য করে ।
হঠাৎ আবার একটি আমাকে বিষম মারধর ও নর্যাতন করে তাই আমি নিরম্নপায় হইয়া আমার বাবার বাড়ীতে চলে আসি। সেই আসার পর হতে ৪ বছর অতিবাহিত হয়ে যায়। বিগত ৪ বছরের সে আমার কোন প্রকারের খোঁজ খবর নেয় নাই ।
অতএব, বিনীত প্রার্থনা এইযে, আপনার আদালতে বিবাদীকে তলব করে এর একামত্ম সুবিচার ও মর্জি কামনা করি ।
নিবেদক
তারিখঃ
নাছিমা আক্তার বিলকিস
পিতা- আবুল খায়ের
সাং-ঃ ছোটজীব নগর, উপজেলা- চাটখিল,
৯নং খিলপাড়া ইউনিয়ন, নোয়াখালী
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস