দত্তপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের পশ্চিশ-দক্ষিণ পার্শ্বে আবস্থিত ।
লক্ষ্মীপুর জেলা শহর হতে প্রথমে বাসে কিংবা সিএনজি যোগে বটতলী.( ভাড়া প্রতি জন ১৫ টাকা ২০ টাকা ) বটতলী হতে সিএনজি যোগে দত্তপাড়া বাজারের নামবেন । অতপর “ দত্তপাড়া চৌধুরী বাড়ী “ র নাম বলুন ।
0
লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার দত্তপাড়া চৌধুরী বাড়ীর ঐতিহ্য সেই নারায়ন চৌধুরী উত্তরাত্তর হিসাবে পরিচিত । এই বাড়ির বংশধরগন নিজেদের ভুলুয়া জমিদার রাজধর্ম প্রসহ্ণ কল্যাণ নারায়ণ চৌধুরীর বংশধর বলে দাবী করে । ভুলুয়া রাজা রুদ্র মানিক্যের স্ত্রী রাণী শশীমুখী নর নারায়ণ নামক জনৈক ব্রাক্ষ্ণণ কর্মচারীর সাহায্যে জমিদারী পরিচালনা করতেন । অল্প সময়ের মধ্যে নর নারায়ণ রাণীর কৃপায় দেওয়ান পদে উন্নীত হন । এ সময় থেকে কর্মচারীরা বাদশার নিকট থেকে জমিদারীর বিভিন্ন অংশ বন্দোবস্ত নিয়ে থাকে । এদের মধ্যে, কবি কীর্তি নারায়ণ দত্তপাড়া বন্দোবন্ত নেন । অর্থাৎ দত্তপাড়া চৌধুরী বাড়ীর অধিবাসীরা ভুলুয়া জমিদারের বংশধর নয় বরং রাজকর্মচারী যারা পরে জমিদারী খরিদ করেন।
এই দত্তপাড়া চেীধুরী বাড়ি সম্পর্কে বিশেষ একটি শ্লোক প্রচলিত আছে । তা হচ্ছে- “ দত্তপাড়া পূর্ণকাশী, বিষ খেয়ে মরে ১৮০। ”
জানা যায়, বৃটিশ আমলে চৌধুরী বাড়িতে নিমন্ত্রণ খেতে এসে দেওয়ানজী বাড়ির লোকেরা চাকরানীর সাথে ষড়যন্ত্র করে খাওয়ার সাথে বিষ মিশিয়ে দেয় । এত করে উক্ত বিষ মিশ্রিত খাওয়ার খেয়ে ১৮০ জন আমন্ত্রিত অতিথি মারা যায় ।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস